বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন
বাফুফে ভবন, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০।
“গ্রামীণফোন সুপার কাপ-২০১৩”
বিধিমালা
ধারা-১
(প্রতিযোগিতার নাম ও পরিচালনা পরিষদ)ঃ
এ প্রতিযোগিতা
‘গ্রামীণফোন সুপার কাপ-২০১৩’ নামে অভিহিত হবে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক গঠিত
‘কম্পিটিশন্স কমিটি’ এই প্রতিযোগিতা পরিচালনা করবে।
ধারা-২
(সংজ্ঞা)ঃ
ক) ‘ফিফা’ বলতে বিশ্ব ফুটবল সংস্থা (ফেডারেশন
ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল এসোসিয়েশন)-কে বুঝাবে।
খ) ‘বাফুফে’ বলতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে
বুঝাবে।
গ) ‘টুর্নামেন্ট কমিটি’ বলতে বাংলাদেশ ফুটবল
ফেডারেশন কর্তৃক গঠিত কম্পিটিশন্স কমিটিকে বুঝাবে।
ঘ) ‘উপ-কমিটি’ বলতে টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক
গঠিত উপ-কমিটি/সাব-কমিটিকে বুঝাবে।
ঙ) ‘খেলোয়াড়’ বলতে ফিফার সংশ্লিষ্ট সংজ্ঞা অনুযায়ী
একজন খেলোয়াড় যিনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক নিবন্ধীকৃত তাকে বুঝাবে।
চ) ‘দল’ বলতে ‘গ্রামীণফোন সুপার কাপ-২০১৩’ এ
অংশগ্রহন করার যোগ্যতা অর্জনকারী ক্লাব ফুটবল দলকে বুঝাবে।
ছ) ‘খেলোয়াড় দলভুক্ত’ বলতে ‘গ্রামীণফোন সুপার
কাপ-২০১৩’ এ অংশগ্রহনকারী কোন ক্লাব কর্তৃক খেলা চলাকালীন টুর্নামেন্ট কমিটির নিকট
দাখিলকৃত সর্বাধিক ৩০ জন দেশী খেলোয়াড়ের অন্তর্ভূক্তিকে বুঝাবে।
জ) ‘স্টেডিয়ামে অবাঞ্ছিত’ বলতে টুর্নামেন্টের
জন্য নির্ধারিত স্টেডিয়ামের মাঠ, ভিভিআইপি/ভিআইপি প্যাভিলিয়ন ও ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক
নির্ধারিত বিশেষ এলাকা বুঝাবে।
ধারা-৩
(টুর্নামেন্ট কমিটি)ঃ
ক) বাফুফে কর্তৃক গঠিত কম্পিটিশন্স কমিটি প্রতিযোগিতার
সার্বিক পরিচালনার দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবে। কম্পিটিশন্স কমিটি প্রতিযোগিতার বিধি, উপ-বিধি
প্রণয়ন ও ব্যাখ্যা প্রদান, প্রতিযোগিতার পদ্ধতি নির্ধারন, খেলার স্থান, সময় ও ফিক্শ্চার
তৈরীকরণ, প্রতিবাদ নিষ্পত্তি করণ এবং টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্ট অন্য যে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত
গ্রহনের দায়িত্ব পালন করবে।
খ) কম্পিটিশন্স কমিটি টুর্নামেন্ট সুষ্ঠুভাবে
পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনমতে বিভিন্ন উপ-কমিটি গঠন করবে। প্রত্যেকটি উপ-কমিটিতে টুর্নামেন্ট
কমিটির একজন প্রতিনিধি থাকবে। উপ-কমিটি সমূহ টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত কার্য্যবিধি
অনুযায়ী তাদের সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করবে।
ধারা-৪
(অংশগ্রহনকারী দল)ঃ
সদ্য
সমাপ্ত ‘গ্রামীণফোন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০১২-১৩’ এর ফলাফল টেবিলের শীর্ষ ৮টি দল
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের সুযোগ পাবে।
ধারা-৫
(প্রতিযোগিতার ফরম্যাট)ঃ
ক) প্রতিযোগিতার ফরম্যাট বাফুফে কম্পিটিশন্স কমিটি
প্রণয়ন করবে।
খ) এই প্রতিযোগিতার সকল খেলা বাফুফে কর্তৃক গৃহীত
টুর্ণামেন্টের বিধিমালা ও ফিফা আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
ধারা-৬
(প্রতিযোগিতার প্রাইজমানি, ট্রফি ও ম্যাচ অফিসিয়াল)ঃ
ক) প্রাইজমানি ও ট্রফি
অংশগ্রহনকারী
দলসমূহ নিম্নরূপ প্রাইজমানি পাবেঃ-
১) চ্যাম্পিয়ন ৫০,০০,০০০/- (পঞ্চাশ লক্ষ)
টাকা
২) রানার-আপ ২০,০০,০০০/- (বিশ লক্ষ) টাকা
৩) অবশিষ্ট
৬টি দলের প্রত্যেকটি পাবে ১৫,০০,০০০/-
(পনের লক্ষ) টাকা
অন্যান্য
পুরস্কারঃ
প্রতিযোগিতার
সেরা খেলোয়াড় (গঠচ) এবং সর্বোচ্চ গোলদাতাকে ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা করে প্রাইজমানি
প্রদান করা হবে। এয়াড়াও ‘ফেয়ার প্লে’ দলকে ট্রফি এবং সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল খেলার সেরা
খেলোয়াড়কে (গধহ ড়ভ ঃযব গধঃপয) ক্রেষ্ট প্রদান করা হবে।
খ) ম্যাচ অফিসিয়ালঃ
টুর্নামেন্ট
কমিটি সরাসরি অথবা টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক গঠিত নির্দিষ্ট উপ-কমিটি অথবা বাফুফে রেফারীজ
কমিটি প্রতিযোগিতা পরিচালনার নিমিত্তে ম্যাচ অফিসিয়াল নিয়োগ দান করবে।
ধারা-৭
(খেলোয়াড় তালিকাভূক্তি)ঃ
ক) বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাথে নিবন্ধিকৃত
এবং সদ্য সমাপ্ত ‘গ্রামীণফোন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০১২-১৩’ এ অংশগ্রহনকারী শীর্ষ
৮টি দলের সাথে সর্বশেষ রেজিষ্ট্রিকৃত (দেশী) খেলোয়াড়গণই কেবল স্ব-স্ব দলের পক্ষে খেলতে
পারবে। টুর্নামেন্ট বহিঃর্ভূত কোন দলের (দেশী) কোন খেলোয়াড়কে অংশগ্রহনকারী যে কোন দল
নিজ দলে অন্তর্ভূক্তি করতে হলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়ের প্যারেন্ট ক্লাবের ছাড়পত্রসহ নিবন্ধন
ফরম যথাযথভাবে পূরণ করত টুর্নামেন্ট কমিটি বরাবর আবেদন করতে হবে।
খ) প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারী প্রতিটি দল সর্বোচ্চ
৩০ জন সর্বনিম্ন ১৮ জন খেলোয়াড় নিজ দলের পক্ষে অন্তর্ভূক্ত করতে পারবে। উল্লেখ্য যে,
বিদেশী খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ এই টুর্নামেন্টে প্রযোজ্য নয়।
গ) এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী সদ্য সমাপ্ত
‘গ্রামীণফোন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০১২-১৩’ এর শীর্ষ ৮টি দলের রেজিষ্ট্রিকৃত/ তালিকাভূক্ত
কোন খেলোয়াড় (দেশী) নিজ নিজ দলের হয়ে এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করবে তবে লীগে এক দলের
তালিকাভূক্ত খেলোয়াড় যদি এই টুর্নামেন্টে অন্য দলে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী থাকে সে ক্ষেত্রে
ঐ খেলোয়াড়ের পূর্ববর্তী ক্লাব হতে ‘খেলোয়াড় লোন’ পদ্ধতির মাধ্যমে দল পরিবর্তন করা যাবে
এবং এর ব্যতিক্রম ঘটলে উক্ত খেলোয়াড় ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচিত হবে। এছাড়াও সম্পূর্ন
নতুন খেলোয়াড় (পেশাদার লীগে অংশগ্রহন করে নাই) অন্তর্ভূক্তির জন্য বাফুফে কর্তৃক প্রেরিত
নিবন্ধন ফরম যথাযথভাবে পূরন করতঃ এবং এলটিসি ফরম প্রদান করতঃ এরূপ খেলোয়াড়ের নিবন্ধন
কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে।
ধারা-৮
(অবৈধ খেলোয়াড়)ঃ
অবৈধ
খেলোয়াড় কোন খেলায় অংশগ্রহণ করলে এবং প্রতিপক্ষ দলের প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে উহা প্রমানিত
হলে বিধি অনুযায়ী প্রতিবাদকারী দল উক্ত খেলায় ২-০ গোলের সুবিধাসহ ৩ (তিন) পয়েন্ট লাভ
করে বিজয়ী ঘোষিত হবে এবং অভিযুক্ত খেলোয়াড় ও দলকে টুর্নামেন্ট কমিটি অর্থদন্ডসহ আরও
শাস্তি প্রদান করতে পারবে।
ধারা-৯
(বহিঃস্কৃত খেলোয়াড়)ঃ
যথাযথভাবে
রেজিষ্ট্রিকৃত/তালিকাভূক্ত নয় এমন কোন খেলোয়াড় অথবা বাফুফে/বাফুফের আওতাধীন যে কোন
কমিটি/ সংস্থা কর্তৃক বহিস্কৃত কোন খেলোয়াড় কোন দলের পক্ষে খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবে
না এবং এর ব্যতিক্রম হলে এবং প্রতিপক্ষ দলের প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে তা প্রমানিত হলে
ধারা ৮ অনুযায়ী একইরূপ শাস্তি প্রদান করা হবে।
ধারা-১০
(দলের অন্তর্ভূক্তি)ঃ
টুর্নামেন্ট
কমিটির পক্ষ থেকে আমন্ত্রন পাওয়ার নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দলকে লিখিতভাবে
সম্মতি পত্র প্রেরন করতে হবে।
ধারা-১১
(প্রতিযোগিতার পদ্ধতি, পয়েন্ট বন্টন, দলের স্থান ও বিজয়ী-বিজিত নির্ধারন)ঃ
ক) লীগ পদ্ধতিতে জয়ী খেলায় প্রত্যেক দল প্রত্যেক
খেলায় তিন পয়েন্ট পাবে এবং ড্র এর জন্য এক পয়েন্ট পাবে।
খ) লীগের খেলায় যদি দুই বা ততোধিক দলের অর্জিত
পয়েন্ট সমান হয় তবে এ পর্যায়ে গোল পার্থক্য দ্বারা সংশ্লিষ্ট দল সমূহের স্থান নির্ধারিত
হবে এবং এর পরেও যদি উক্ত দলসমূহের স্থান অভিন্ন বা সমান থাকে তবে যে দল অধিক সংখ্যক
গোল, অধিক জয়, টুর্নামেন্টের খেলায় প্রদর্শিত হলুদ ও লাল কার্ডের ভিত্তিতে (হলুদ কার্ড
= ১ পয়েন্ট, ২টি হলুদ কার্ড = লাল কার্ড = ২ পয়েন্ট, সরাসরি লাল কার্ড = ৩ পয়েন্ট,
হলুদ কার্ড + সরাসরি লাল কার্ড = ৪ পয়েন্ট) অর্জিত সর্বনিম্ন পয়েন্ট, দুই দলের মধ্যে
খেলায় সরাসরি জয়লাভ (পর্যায়ক্রমে) করবে সে ভিত্তিতে তাদের অবস্থানের ক্রমমান নির্ধারন
করা হবে। এরপরও দলসমূহের অবস্থান অভিন্ন বা সমান থাকলে এবং সংশ্লিষ্ট দল দু’টি যদি
খেলারত অবস্থায় মাঠে উপস্থিত থাকে তাহলে ৫ মিনিট বিরতী দিয়ে অতিরিক্ত ১৫+১৫=৩০ মিনিট
খেলায় অংশ নিবে। এর পরেও যদি দল দু’টির অবস্থান সমান থেকে যায়, তাহলে ‘টাই ব্রেকারের’
মাধ্যমে ফলাফল নিষ্পত্তি করতে হবে। আর যদি সমান পয়েন্ট অর্জনকারী কোন একটি দল মাঠে
উপস্থিত না থাকে তাহলে টুর্নামেন্ট কমিটি ‘টস’ এর মাধ্যমে তাদের অবস্থানের ক্রমমান
নির্ধারন করবে।
গ) গ্র”প পর্যায়ে অংশগ্রহণকারী মোট ৮টি দল ‘এ’
এবং ‘বি’ এই দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে নিজস্ব গ্র”পে রাউন্ড রবীন লীগ পদ্ধতিতে খেলায় অংশ
নিবে। লীগ খেলা শেষে প্রথম সেমি-ফাইনালে ‘এ’ গ্র”পের চ্যাম্পিয়ন ‘বি’ গ্র”পের রানার-আপের
সাথে এবং দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে ‘বি’ গ্র”পের চ্যাম্পিয়ন ‘এ’ গ্র”পের রানার-আপের সাথে
খেলবে।
ঘ) সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল খেলা যথারীতি ৯০ মিনিটে
অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফল সমান থাকলে অতিরিক্ত ১৫+১৫=৩০ মিনিট খেলতে হবে। তার পরেও ফলাফল
অমিমাংসিত থাকলে টাই-ব্রেকারের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হবে।
ধারা-১২
(খেলার স্থায়িত্ব)ঃ
টুর্নামেন্টের
প্রত্যেকটি খেলায় প্রতি অর্ধে ৪৫ মিনিট করে দুই অর্ধে মোট ৯০ মিনিট এবং মাঝে ১৫ মিনিট
বিরতী থাকবে।
ধারা-১৩
(আলো ও দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া)ঃ
ক) টুর্নামেন্টের খেলা দিনে অথবা রাত্রে/সূর্যালোকে/ফ্লাড
লাইটে/আংশিক ফ্লাড লাইটে অনুষ্ঠিত হবে। ফ্লাড লাইটে খেলা চলাকালীন সময় আলোর বিঘœ ঘটলে
বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জন্য আলো নিভে গেলে অথবা প্রতিকুল আবহাওয়া/মাঠের ভিতরের বা বাহিরে
গোলযোগের কারনে খেলা বন্ধ হলে রেফারী কমপক্ষে ৪০ (চল্লিশ) মিনিট পর্যন্ত সাময়িকভাবে
খেলা বন্ধ রাখতে পারবেন। এরপরও যদি রেফারী প্রতিকুল পরিস্থিতির কারনে খেলা আরম্ভ করতে
ব্যর্থ হন তবে তিনি শেষ বাঁশি বাজিয়ে খেলা পরিত্যক্ত ঘোষনা করবেন। উক্ত পরিত্যক্ত খেলা
পরবর্তী দিবসে পুনঃ অনুষ্ঠিত হবে এবং পরবর্তী নির্ধারিত খেলাসমূহও ধারাবাহিকভাবে (বডিলি
শিফ্ট) পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হবে। এই ধরনের খেলা যদি সেমি-ফাইনাল/ ফাইনাল খেলা সম্পৃক্ত
হয় তাহলে টুর্নামেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হবে।
খ) ফিক্শ্চারে নির্ধারিত খেলা অনুযায়ী কোন দল
খেলোয়াড়দের অসুস্থতা বা আরোপিত শাস্তি বা অন্য কোন কারণ দেখিয়ে পরবর্তী খেলা/খেলাসমূহে
অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানাতে পারবে না এবং এর ব্যতিক্রম ঘটলে উপ-বিধির ধারা-১৮ ’তে উল্লেখিত
শাস্তি প্রযোজ্য হবে।
ধারা-১৪
(খেলোয়াড় বদলী)ঃ
কোন
দল খেলার পূর্বে দাখিলকৃত ২০ (বিশ) জন সম্বলিত খেলোয়াড় তালিকা হতে সর্বাধিক ৩ (তিন)
জন খেলোয়াড়কে খেলা চলাকালীন (অতিরিক্ত সময়সহ) যে কোন সময়ে বদল করতে পারবে।
ধারা-১৫
(অতিরিক্ত খেলোয়াড় ও দলীয় কর্মকর্তাদের মাঠে অবস্থান)ঃ
দলীয়
তালিকায় উল্লেখিত সর্বোচ্চ ৯ (নয়) জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের সাথে টিম ম্যানেজার, প্রধান
প্রশিক্ষক ও বয়সহ সর্বমোট ৭ (সাত) জন কর্মকর্তা অর্থাৎ সর্বমোট ১৬ (ষোল) জন প্রতিদলের
জন্য মাঠের সাইডবেঞ্চে অবস্থান করতে পারবেন।
ধারা-১৬
(রেফারী ও লাইন্সম্যান)ঃ
বাফুফে
রেফারীজ কমিটি টুর্নামেন্টের প্রতি খেলায় রেফারী নিয়োগের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
ধারা-১৭
(রেফারীর রিপোর্ট)ঃ
প্রতি
খেলা শেষে ৩ (তিন) ঘন্টার মধ্যে খেলা পরিচালনাকারী রেফারী টুর্নামেন্ট কমিটির প্রতিনিধির
কাছে খেলার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দাখিল করবেন। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে রিপোর্ট দাখিল
করতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট রেফারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ধারা-১৮
(খেলায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা, অবাঞ্ছিত ঘোষনা ও ওয়াক অভার)ঃ
ক) রেফারীর নির্দেশ অমান্য করে যদি কোন দল খেলার
নির্ধারিত সময় সমাপ্তির পূর্বে মাঠ পরিত্যাগ করে অথবা পূর্ণ সময় খেলতে অস্বীকার করে
অথবা মাঠ পরিত্যাগ না করে খেলা চালানোর ব্যাপারে বাধা প্রদান করে অথবা খেলায় অংশগ্রহণ
না করে মাঠে অবস্থান করে বা বিভিন্ন অজুহাতে খেলা শুরুর ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে
প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, তাহলে রেফারী মাঠে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে লম্বা
বাঁশি বাজিয়ে খেলার পরিসমাপ্তি করে চলে আসবে। পরবর্তীতে রেফারী/ম্যাচ কমিশনার রিপোর্টের
ভিত্তিতে টুর্নামেন্ট কমিটি দায়ী দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিয়োজন করবে এবং পাশাপাশি উক্ত
খেলায় প্রতিপক্ষ দল ২-০ গোলের সুবিধাসহ ৩ (তিন) পয়েন্ট লাভ করে বিজয়ী ঘোষিত হবে। এভাবে
অভিযুক্ত দলকে এ টুর্নামেন্ট হতে প্রাপ্ত সকল আর্থিক সুবিধা হতে বঞ্চিত করা হবে এবং
অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী অভিযুক্ত দলকে/ দলসমূহকে ২,০০,০০০/= (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত
জরিমানাও করা যেতে পারে। ভবিষ্যতে বাফুফে কর্তৃক পরিচালিত এই টুর্নামেন্ট বা অন্য যে
কোন টুর্নামেন্টে তাদের অংশগ্রহন থেকে বিরত রাখাও হতে পারে। এ ছাড়া দোষী হিসেবে বিবেচিত
উক্ত দলের সাথে যদি নির্ধারিত ফিক্শ্চার অনুযায়ী অন্য কোন দলের/দলসমূহের খেলা অবশিষ্ট
থাকে তাহলে তারা সবাই ২-০ গোলের সুবিধাসহ ৩ (তিন) পয়েন্ট লাভ করে বিজয়ী ঘোষিত হবে।
খ) এছাড়া কোন দল ইচ্ছাকৃতভাবে উল্লেখযোগ্য সময়
পর্যন্ত মাঠে অবস্থান করেও খেলায় অংশগ্রহন থেকে বিরত থাকে বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির
মাধ্যমে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টি করে অথবা মাঝে মাঝে খেলায় অংশ নিয়ে আবার মাঝে
মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে খেলার ধারাবাহিকতায় বিঘœ ঘটায় অথবা দলীয় সমর্থকগন মাঠে
প্রবেশ করে খেলা পরিচালনায় বিঘœ সৃষ্টি করে অথবা খেলা শেষে দলীয় সমর্থকগণ স্টেডিয়ামের
ভিতরে/বাহিরে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সৃষ্টিসহ সম্পদের ক্ষতিসাধন করে। এরূপ ক্ষেত্রে
খেলাটি সম্পন্ন হলেও সংশ্লিষ্ট দলটি আইন-শৃঙ্খলার অবনতি সৃষ্টি/খেলার ধারাবাহিকতায়
বিঘœ ঘটানো ও খেলার সামগ্রিক পরিবেশ নষ্ট করার অপরাধে রেফারী/ম্যাচ কমিশনার রিপোর্টের
ভিত্তিতে টুর্নামেন্ট কমিটি প্রয়োজনীয় কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে।
গ) টুর্নামেন্ট-এর খেলা চলাকালীন সময়ে, খেলার
আগে ও পরে, খেলার মাঠে, মাঠের বাহিরে ক্লাবের কর্মকর্তা, সদস্য ও খেলোয়াড়দের অসদাচরনের
জন্য ক্লাবসহ সংশ্লিষ্ট ক্লাব কর্মকর্তাগন দায়ী থাকবেন। রেফারী/ম্যাচ কমিশনার রিপোর্টের
ভিত্তিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে খেলার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট দায়ী কর্মকর্তা/ব্যক্তিকে
মাঠে বা স্টেডিয়ামের বিশেষ চত্বরে নির্দিষ্ট মেয়াদে ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষনা
করা যাবে এবং উক্ত অবাঞ্ছিত ব্যক্তি মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে উল্লেখিত এলাকায় প্রবেশ
করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/ব্যক্তি/ক্লাবের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা
গ্রহণ করা যাবে।
ঘ) কোন খেলার পূর্নাঙ্গ সময়ের মধ্যে কোন দলের
তালিকা বর্হিভূত কোন কর্মকর্তা/সমর্থক উক্ত খেলার ম্যাচ কমিশনার, দায়িত্বরত টুর্নামেন্ট
প্রতিনিধির অনুমতি ব্যতিরেকে মাঠে প্রবেশ করে অথবা দলের সাথে বেঞ্চে বসে অথবা যে কোনভাবে
খেলায় বাধা সৃষ্টি করলে ঐ কর্মকর্তা/সমর্থককে সাথে সাথেই মাঠ থেকে বের করে দেওয়া হবে।
উক্ত বিষয়ে রেফারী ও ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিসিপ্লিনারী কমিটি সংশ্লিষ্ট
দলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে।
ঙ) যদি কোন ক্লাব বা দল নির্ধারিত খেলার নির্ধারিত
সময়ে টুর্নামেন্ট কমিটির অনুমোদন বা উপযুক্ত কারন ছাড়া মাঠে উপস্থিত হতে ব্যর্থ হয়
তাহলে সে ক্লাব/দল টুর্নামেন্ট হতে সরাসরি বাতিল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে রেফারী/ম্যাচ
কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিসিপ্লিনারী কমিটি কর্তৃক প্রতিপক্ষ দলকে ২-০ গোলে ঐ
খেলায় জয়ী ঘোষনা করা হবে এবং অপরাধী দল কোন প্রকার আর্থিক সুবিধা পাবেনা।
চ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন ক্লাব/দল স্টেডিয়ামে
উপস্থিত থেকেও যদি রেফারী/সহকারী রেফারীর নির্দেশ উপেক্ষা করে খেলার মাঠে বিলম্বে প্রবেশ
করে এবং তা যদি রেফারী/ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টে উল্লেখ থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ক্লাব/দলকে/দলসমূহকে
টুর্নামেন্ট কমিটি সর্বোচ্চ ১,০০,০০০/= (এক লক্ষ) টাকা আর্থিক জরিমানা করতে পারবে।
ছ) দূর্যোগপূর্ন আবহাওয়া ও আলোর অপর্যাপ্ততা
বা মাঠের অনুপযুক্ততার অজুহাতে অংশগ্রহণকারী উভয় দল/ক্লাব যদি রেফারীর আদেশ অমান্য
করে খেলায় অংশগ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করে তাহলে রেফারী/ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে
ঐ খেলাটিকে বাতিল করা হবে। ফলশ্রুতিতে অংশগ্রহণকারী দু’টি দল উক্ত খেলায় কোন পয়েন্ট
পাওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করবে না। অধিকন্তু টুর্নামেন্ট কমিটি প্রয়োজনে দায়ী দল/দলসমূহের
বির”দ্ধে আরও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে।
জ) কোন দল যদি এই টুর্নামেন্টের কোন খেলায় প্রতিপক্ষ
দলকে ওয়াক-ওভার/বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছেড়ে দেয়, তাহলে সেই দল টুর্নামেন্ট থেকে বাতিল
হবে এবং পরবর্তী ৪ (চার) বছর এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করার জন্য অযোগ্য বিবেচিত হবে।
এ ছাড়াও এ ধরনের অপরাধে অভিযুক্ত দল ও খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে টুর্নামেন্ট কমিটি আর্থিক
জরিমানাসহ বিবিধ শাস্তি প্রদান করতে পারবে।
ঝ) টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী যে কোন দলের খেলোয়াড়/প্রশিক্ষক/কর্মকর্তা
কর্তৃক মিডিয়ার নিকট টুর্নামেন্ট কমিটি, বাফুফে কর্মকর্তা, বাফুফে, ম্যাচ কমিশনার,
রেফারী, সহকারী রেফারী ও ৪র্থ অফিসিয়াল এর বিষয়ে যে কোন নেতিবাচক/বিদ্র”পাত্মক সমালোচনা
করলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তজ্জন্য টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক কঠোর
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঞ) অত্র বাইলজে উল্লেখিত যে কোন অপরাধের পুনরাবৃত্তির
জন্য সংশ্লিষ্ট ক্লাব/দলকে পরবর্তী সুপার কাপে অংশগ্রহনের আমন্ত্রণ জানানো হবে না।
ধারা-১৯
(ডিসিপ্লিনারী কমিটি)ঃ
ক) বাফুফের ডিসিপ্লিনারী কমিটি এ টুর্নামেন্টের
ডিসিপ্লিনারী সংক্রান্ত বিষয়ে পূর্ন দায়িত্ব পালন করবে। খেলায় ডিসিপ্লিন তথা শৃঙ্খলা
সংক্রান্ত কোন সমস্যার সৃষ্টি হলে এ কমিটি বিধি অনুযায়ী তা নিষ্পত্তি করবে এবং ডিসিপ্লিনারী
কমিটির রায়ই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
খ) ‘ডিসিপ্লিনারী কমিটি’ খেলোয়াড়, ক্লাবের কর্মকর্তা
ও সদস্য, দলীয় সমর্থক, রেফারী, সহকারী রেফারীদের সঙ্গে অশোভন, উশৃঙ্খল ও বিধি বর্হিভূত
আচরনের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে এবং সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের নিমিত্তে
টুর্নামেন্ট কমিটিকে অবহিত করবে। শাস্তিমূলক ব্যবস্থাদি গ্রহণ করার সময় রেফারী/ম্যাচ
কমিশনারের রিপোর্ট বিবেচনা করবে এবং কমিটি প্রয়োজনবোধে যে কোন কর্মকর্তা/ খেলোয়াড়/দর্শক/ব্যক্তি
এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য উপ-কমিটির রিপোর্ট/জিজ্ঞাসাবাদ বিবেচনায় আনতে পারবে।
ধারা-২০
(অপরাধ ও শাস্তি)ঃ
নিম্নলিখিত
অপরাধের জন্য ডিসিপ্লিনারী কমিটি নিম্নরূপ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেঃ
ক) অপরাধঃ
যদি
কোন খেলোয়াড় রেফারী কর্তৃক লাল কার্ড প্রদর্শিত হন Ñ
শাস্তিঃ
লালকার্ড
প্রাপ্ত খেলোয়াড়টি তার দলের পক্ষ হয়ে পরবর্তী ১ (এক) খেলার জন্য স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ
হতে বিরত থাকবে। যদি তার অপরাধ গুরুতর হয় তবে ডিসিপ্লিনারী কমিটি অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা
করে তাকে আরও অধিক খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত রাখতে পারবে বা আর্থিক জরিমানা করতে পারবে।
খেলাটি যদি প্রতিযোগিতার শেষ খেলা হয় তা হলে এ শাস্তি পরবর্তী বাফুফে আয়োজিত লীগ খেলাসহ
সকল প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড় যে খেলা/খেলাগুলো
হতে বিরত থাকার নির্দেশ পেয়েছেন সে খেলা/খেলাগুলো আরম্ভ হওয়ার পর যদি কোন কারণ বশতঃ
সম্পন্ন না হয়, তাহলে শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড়দের জন্য খেলাটি/খেলাগুলো সম্পন্ন হয়েছে
বলে বিবেচিত হবে।
খ) অপরাধঃ
কোন
খেলায় যদি কোন খেলোয়াড় রেফারী কর্তৃক ১ম বার হলুদ কার্ড প্রদর্শিত হওয়ার পর ২য় বার
হলুদ কার্ড প্রদর্শনের পর লাল কার্ড প্রদর্শিত হয় অথবা ১ম বার হলুদ কার্ড প্রদর্শনের
পর ২য় বার গুরুতর অপরাধের জন্য সরাসরি লাল কার্ড প্রদর্শিত হয়Ñ
শাস্তিঃ
খেলোয়াড়টি
তার ক্লাবের পক্ষে পরবর্তী ১ (এক) খেলায় স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে কিন্তু
যদি তার অপরাধ গুরুতর হয় তবে ডিসিপ্লিনারী কমিটি সেই অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে তাকে
আরও অধিক খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত রাখতে পারবে। শাস্তিপ্রাপ্ত খেলোয়াড় যে খেলা/খেলাগুলো
আরম্ভ হওয়ার পর যদি কোন কারণবশতঃ সম্পন্ন না হয়, তা হলে শাস্তিপ্রাপ্ত খেলোয়াড়ের খেলা/খেলাগুলো
সম্পন্ন হয়েছে বলে গননা করা হবে। উল্লেখ্য যে, কোন খেলোয়াড়কে খেলা চলাকালীন সময়ে ১ম
বার হলুদ কার্ড দেখানোর পর যদি পরবর্তী গুরুতর অপরাধের জন্য সরাসরি লাল কার্ড দেখানো
হয় তাহলে খেলোয়াড়টির ১ম বার প্রদর্শিত হলুদ কার্ডটি বহাল থাকবে।
গ) অপরাধঃ
টুর্নামেন্ট
চলাকালীন সময়ে কোন খেলোয়াড় যদি তিনটি ভিন্ন খেলায় মোট ৩ (তিন) বার হলুদ কার্ড প্রদর্শিত
হয়Ñ
শাস্তিঃ
খেলোয়াড়টি
স্বাভাবিকভাবে তার দলের পরবর্তী খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবেন। শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড়
যে খেলা হতে বিরত থাকার নির্দেশ পেয়েছে সে খেলাটি আরম্ভ হওয়ার পর যদি কোন কারণ বশতঃ
তা সম্পন্ন না হয়, তাহলে শাস্তিপ্রাপ্ত খেলোয়াড়ের জন্য উক্ত খেলাটি সম্পন্ন হয়েছে বলে
গননা করা হবে।
ঘ) অপরাধঃ
যদি
কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা খেলার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে অথবা খেলার পর রেফারীর সাথে
অথবা কোন সহকারী রেফারী/চতুর্থ রেফারী/ম্যাচ কমিশনার-এর সাথে খারাপ ব্যবহার বা অভদ্র
আচরন করেনÑ
শাস্তিঃ
উক্ত
ক্ষেত্রে রেফারী/ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিসিপ্লিনারী কমিটি প্রয়োজনীয়
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
ঙ) অপরাধঃ
কোন
খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা মাঠের ভিতরে বা বাইরে, খেলার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে বা খেলার
পরে যদি রেফারীকে বা সহকারী রেফারীকে শারীরিকভাবে আঘাত করে Ñ
শাস্তিঃ
সংশ্লিষ্ট
খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা পরবর্তী ৬ (ছয়) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে এবং ৫০,০০০/= (পঞ্চাশ
হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে বাধ্য থাকবে। যদি এ আরোপিত শাস্তি ঐ দলের টুর্নামেন্টের
খেলার পরেও অবশিষ্ট থাকে তবে সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত খেলোয়াড়ের বাফুফে কর্তৃক অথবা বাফুফে
অনুমোদিত পরবর্তী কোন প্রতিযোগিতার (লীগসহ) ক্ষেত্রে ইহা প্রযোজ্য হবে। অপরাধের গুরুত্ব
অনুসারে খেলোয়াড়/খেলোয়াড়দের শাস্তির মেয়াদ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
রেফারী যদি কোন কারনে লাল কার্ড দেখাতে অপারগ হন তবে তার রিপোর্টই খেলোয়াড়টির বিরুদ্ধে
শাস্তি প্রদানের জন্য যথেষ্ট বলে বিবেচিত হবে।
চ) অপরাধঃ
মাঠে
কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা প্রতিপক্ষের কোন খেলোয়াড়কে খেলা আরম্ভ হওয়ার পূর্বে, খেলা চলাকালীন
সময়ে বা খেলার পরে যদি শারীরিকভাবে আঘাত করে Ñ
শাস্তিঃ
সংশ্লিষ্ট
খেলোয়াড়টি কমপক্ষে পরবর্তী ২ (দুই) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে এবং সর্বোচ্চ ৫০,০০০/=
(পঞ্চাশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।
ছ) অপরাধঃ
যদি
কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা তার ব্যবহার বা আচরন বা অঙ্গভঙ্গি দ্বারা খেলার আইন বা শৃঙ্খলা
ভঙ্গ করে-
শাস্তিঃ
এরূপ
ক্ষেত্রে রেফারী পরিস্থিতিগত বা অন্য কোন কারনে তাকে লাল কার্ড দেখাতে অপারগ হলে তাঁর
রিপোর্টই খেলোয়াড়টির বিরুদ্ধে শাস্তি প্রদানের জন্যে যথেষ্ট হবে। খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা
তার দলের পক্ষে পরবর্তী ১ (এক) খেলার জন্য স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে।
যদি তার অপরাধ গুরুতর হয় তবে ডিসিপ্লিনারী কমিটি অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে তাকে
আর্থিক জরিমানাসহ আরও অধিক খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত রাখতে পারবে।
জ) অপরাধঃ
যদি
কোন ক্লাব কর্মকর্তা বা সমর্থক একক বা সম্মিলিতভাবে অবৈধভাবে খেলার ফলাফল প্রভাবিত
করার চেষ্টা করেন অথবা খেলার বিধি বহিঃর্ভূত আচরন করেন Ñ
শাস্তিঃ
শৃঙ্খলা
কমিটি ১৮ (ক) ধারায় উল্লেখিত শাস্তি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ঝ) অপরাধঃ
যদি
কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা মাঠে অথবা মাঠের বাহিরে বাফুফে ও টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্ট কোন
কর্মকর্তার সাথে অভদ্র অশোভন, উশৃঙ্খল আচরন করে অথবা অশালীন ভাষা ব্যবহার করে Ñ
শাস্তিঃ
খেলোয়াড়টি পরবর্তী ২ (দুই) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত
থাকবে এবং প্রয়োজনে আর্থিক জরিমানা করা যাবে।
ঞ) অপরাধঃ
যদি
কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা যে কোন অপরাধের জন্য শাস্তিপ্রাপ্ত হয়ে খেলা হতে বিরত থাকে এবং
পরবর্তী খেলায় একই অপরাধ পুনরায় করে Ñ
শাস্তিঃ
খেলোয়াড়টি
পরবর্তী ৪ (চার) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে। যদি টুর্নামেন্টের কোন খেলা অবশিষ্ট
না থাকে এরূপ ক্ষেত্রে উক্ত শাস্তি বাফুফে কর্তৃক পরিচালিত বা অনুমোদিত পরবর্তী কোন
প্রতিযোগিতায় (টুর্নামেন্টে/লীগে) প্রযোজ্য হবে।
ট) অপরাধঃ
যদি
কোন রেফারী অথবা সহকারী রেফারী খেলার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে অথবা খেলার পরে তার
কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয় Ñ
শাস্তিঃ
উক্ত
ক্ষেত্রে ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিসিপ্লিনারী কমিটি রেফারী অথবা সহকারী
রেফারীর বির”দ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। অপরাধের গুর”ত্ব বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট রেফারী/সহকারী
রেফারীকে ১ (এক) বছর পর্যন্ত খেলা পরিচালনা হতে বিরত রাখা যাবে। আরোপিত শাস্তি বাফুফের
রেফারীজ কমিটির মাধ্যমে কার্যকর হবে।
ঠ) অপরাধঃ
যদি
কোন দলের সমর্থক, সদস্য, কর্মকর্তা বাফুফে কর্মকর্তা অথবা উহার যে কোন কমিটির সদস্য
বা কোন ম্যাচ অফিসিয়াল/রেফারীর সাথে অশোভন/উশৃঙ্খল আচরন প্রদর্শন করেন/তিরস্কার করেন
Ñ
শাস্তিঃ
উক্ত
দলটি সর্বোচ্চ ২,০০,০০০/= (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে বাধ্য থাকবে এবং সংশ্লিষ্ট
দায়ী ব্যক্তিকে অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘অবাঞ্ছিত’ বলে ঘোষনা
করা হবে। ইহা ছাড়াও দেশের প্রচলিত আইনানুযায়ী উক্ত অপরাধের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা
হবে।
ড) অপরাধঃ
যদি
উভয় দলের খেলোয়াড়, কর্মকর্তা কোন খেলার ফলাফলের উপর প্রভাব বিস্তার অথবা উদ্দেশ্য প্রণোদিত
হয়ে অবৈধভাবে খেলা ভন্ডুল করতে সক্রিয় হয় এবং উক্ত কারনে খেলা আরম্ভ করা না যায় Ñ
শাস্তিঃ
খেলাটির
ভাগ্য/ফলাফল সম্পর্কে ডিসিপ্লিনারী কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে এবং দায়ী খেলোয়াড়/কর্মকর্তাদের
বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানাসহ অন্যান্য শাস্তি প্রদান করবে।
ঢ) অপরাধঃ
কোন
দল/দলসমূহ/খেলোয়াড়/কর্মকর্তা এই বিধিমালার পরিপন্থী অথবা খেলার অমর্যাদাকর/অসম্মান
জনক এমন কিছু করে যাহা এই বিধিতে অন্যত্র উল্লেখ হয়নি Ñ
শাস্তিঃ
ডিসিপ্লিনারী
কমিটির সুপারিশক্রমে টুর্নামেন্ট কমিটি/বাফুফে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।
ণ) অপরাধঃ
যদি
কোন দল/উভয় দল খেলার ফলাফলকে প্রভাবিত করার জন্য পাতানো খেলায় অংশগ্রহণ করে এবং টুর্নামেন্ট
কমিটি অথবা পাতানো খেলা সনাক্তকরণ কমিটি কর্তৃক উহা বিবেচিত হয় Ñ
শাস্তিঃ
উক্ত
খেলাটি বাতিল এবং খেলায় অংশগ্রহণকারী উভয় দল/একক দলকে নূন্যতম ৫,০০,০০০/= (পাঁচ লক্ষ)
টাকা জরিমানা করা হবে এবং তাদের অর্জিত পয়েন্ট হতে ৩ পয়েন্ট কর্তন করা হবে।
ত) অপরাধঃ
খেলা
চলাকালীন মাঠে সংশ্লিষ্ট সকল খেলোয়াড় ও ক্লাব কর্মকর্তাগণ কর্তৃক মোবাইল ফোন বা যে
কোন ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশন্স ডিভাইস বহন করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। বহন করলে
Ñ
শাস্তিঃ
সংশ্লিষ্ট
ক্লাব কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে স্টেডিয়াম বহিঃস্কার ও আর্থিক জরিমানাসহ শাস্তিমূলক
ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। স্টেডিয়াম বহিঃস্কার ও আর্থিক জরিমানার পরিমান টুর্নামেন্ট
কমিটি নির্ধারণ করবে।
ধারা-২১
(প্রতিবাদ)ঃ
ক) কোন দল খেলা সম্পর্কে কোন প্রতিবাদ দাখিল করতে
আগ্রহী হলে তা অবশ্যই খেলা শেষ হওয়ার দুই ঘন্টার মধ্যে লিখিতভাবে টুর্নামেন্ট কমিটির
চেয়ারম্যান বরাবর প্রতিবাদ ফি হিসেবে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা (অফেরৎ যোগ্য) বাফুফের
হিসাব শাখায় জমা দিয়ে রশিদ/ফটোকপি সহকারে দাখিল করতে হবে।
খ) প্রতিবাদ পত্র প্রাপ্তির পর টুর্নামেন্ট কমিটি
২৪ (চব্বিশ) ঘন্টার মধ্যে সভা আহ্বান করবে।
গ) এ ব্যাপারে টুর্নামেন্ট কমিটির সিদ্ধান্তই
চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ঘ) প্রতিবাদ পত্র কোনভাবেই প্রত্যাহার করা যাবে
না।
ঙ)
ধারা-২২
(উপ-বিধি সংশোধন)ঃ
বাংলাদেশ
ফুটবল ফেডারেশন এ টুর্নামেন্টের যে কোন বিধি, উপ-বিধি সংযোজন, বিয়োজন, সংশোধন ও পরিবর্তন
করার পূর্ন অধিকার সংরক্ষন করবে।
ধারা-২৩
(কমিটির সিদ্ধান্ত ও সভার কোরাম)ঃ
টুর্নামেন্ট
কমিটি বা শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত অংশগ্রহণকারী যে কোন দলের উপর বাধ্যতামূলক। টুর্নামেন্ট
কমিটির সভায় ১/৩ সদস্যদের উপস্থিতিতে কোরাম পূর্ন হবে।
ধারা-২৪
(মাঠে প্রবেশ প্রসঙ্গে)ঃ
অংশগ্রহণকারী
দলের পক্ষে দাখিলকৃত তালিকা মোতাবেক শুধুমাত্র ২০ জন খেলোয়াড় এবং ৭ জন কর্মকর্তা (ম্যানেজার,
কোচ ও বয়সহ) মাঠে প্রবেশ করতে পারবে।
বাংলাদেশ
ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ
ও অন্যান্য সদস্যগণ অংশগ্রহণকারী কোন দলের পক্ষে অফিসিয়াল/কর্মকর্তা হিসেবে নিবন্ধিত
হয়ে খেলাচলাকালীন মাঠের সাইডবেঞ্চে অবস্থান করতে পারবে না।
ধারা-২৫
(পাতানো ম্যাচ) ঃ
বাংলাদেশ
ফুটবল ফেডারেশনের প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি কর্তৃক পাতানো খেলার জন্য নিম্নোক্ত জরিমানা
ও পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।
ক) পাতানো খেলা চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে বাফুফে পাতানো
খেলা সনাক্ত করণ কমিটি দায়িত্ব পালন করবে।
খ) প্রতিটি খেলার ভিডিও ধারণ করা হবে।
গ) ধারনকৃত ভিডিও এবং সংশ্লিষ্ট কমিটি কর্তৃক
দাখিলকৃত রিপোর্টের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ম্যাচটি পাতানো বলে প্রমানিত হলে অত্র বিধির
ধারা ২০(ণ) অনুযায়ী উক্ত দল/দলদ্বয়সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে কঠোর
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। পাতানো ম্যাচের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট টুর্নামেন্ট কমিটি/বাফুফে
কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রকার আপীল গ্রহনযোগ্য নয়।
ধারা-২৬
(দলের পোষাক) ঃ
টুর্নামেন্টে
অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলকে টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার তিন দিন আগে টূর্ণামেন্ট কমিটির
বরাবরে ২ (দুই) সেট (মূল ও বিকল্প) খেলার ‘পোষাক’ রেজিষ্ট্রি করাতে হবে। ‘পোষাক’ বলতে
খেলার জার্সি, শটস ও মোজাকে একত্রে বোঝাবে। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জার্সিতে সুস্পষ্টভাবে
জার্সি নাম্বার উল্লেখ থাকতে হবে। এ নম্বরের আকৃতি ৯”Ñ১০” (২২৫Ñ২৫০ মিঃমিঃ) হতে হবে
এবং কোনক্রমেই তালিকাভূক্ত খেলোয়াড়দের ‘জার্সি’ নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। টূর্ণামেন্ট
শুরুর আগে প্রত্যেক দলের ব্যবস্থাপকদের (ম্যানেজার) সাথে একটি সভা টূর্ণামেন্ট কমিটি
কর্তৃক আয়োজিত হবে এবং ঐ সভায় প্রত্যেক দলকে তাদের পোষাকের (গোল কিপারসহ) মূল ও বিকল্প
রং এক সেট করে নমুনা আনতে হবে। সেখানে অনুমোদিত ফিক্শ্চার অনুযায়ী প্রত্যেক দলের খেলায়
কোন্ দল কি রং-এর পোষাক পরিধান করবে তা নির্ধারিত হবে। এ ব্যাপারে টূর্ণামেন্ট কমিটির
সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। রেজিষ্ট্রি বর্হিভূত জার্সি নাম্বার নিয়ে কোন
দলের কোন খেলোয়াড় খেলায় অংশগ্রহণ করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় ও ক্লাবের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক
ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে ক্লাবের বিরুদ্ধে ১০,০০০/= (দশ হাজার) টাকা পর্যন্ত
জরিমানা করা যাবে। এক খেলোয়াড় কোন দলের হয়ে একই নাম্বারের জার্সি নিয়ে টুর্নামেন্টের
সকল খেলায় অংশগ্রহণ করবে অন্যথায় খেলোয়াড় ও সংশ্লিষ্ট ক্লাবের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক
ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নাম্বার বিহীন জার্সি পরে কোন খেলোয়াড় খেলায় অংশগ্রহন করলে
সে ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচিত হবে।
ধারা-২৭
(অন্তর্ভূক্তি ফি) ঃ
এ প্রতিযোগিতায়
অংশগ্রহণের জন্যে প্রত্যেক দলকে অন্তর্ভূক্তি ফি বাবদ ৫,০০০/= (পাঁচ হাজার) টাকা বাফুফে
হিসাব শাখায় জমা প্রদান করতে হবে।
ধারা-২৮
(প্রেস কনফারেন্স) ঃ
খেলা
শেষ হওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে প্রতিটি দলের প্রধান প্রশিক্ষক এবং কমপক্ষে একজন খেলোয়াড়
চড়ংঃ গধঃপয চৎবংং ঈড়হভবৎবহপব-এ অংশগ্রহণের জন্য মিডিয়ার নিকট উপস্থিত হবেন। এই নিয়মের
লঙ্ঘনকারী ক্লাব/দলকে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা জরিমানা করা হবে।
ধারা-২৯
(বিধিমালার ব্যাখ্যা)ঃ
উপরোক্ত
বিধিমালায় ডিসিপ্লিন সংক্রান্ত অনুল্লেখিত যে কোন বিষয়ে ‘বাফুফে ডিসিপ্লিনারী কোড’
কর্তৃক সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হবে। উপরন্তু এই বিধিমালার ব্যাখ্যাকরণ বা বিধিমালায় উল্লেখিত
হয়নি এমন যে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদানের পূর্ন ক্ষমতা টুর্নামেন্ট কমিটির এখতিয়ারভূক্ত
থাকবে এবং এ ব্যাপারে উক্ত কমিটি কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে এবং
এ ব্যাপারে কোন প্রকার প্রতিবাদ গ্রহনযোগ্য নয়।
মোঃ
আবু নাইম সোহাগ
সাধারণ
সম্পাদক
বাংলাদেশ
ফুটবল ফেডারেশন।