• Skip to content
Home » Tournaments » Domestic » Men's » Federation Cup »
  • Home
    • STATUTES OF BANGLADESH FOOTBALL FEDERATION
  • About BFF
    • History
    • Country Profile
    • Secretariat
    • National Teams
      • Men's National Team
        • U-19 team
      • Women's National Team
  • Clubs & DFA
    • Clubs
      • Club Licensing Regulations for Bangladesh Premier League
      • Club Licensing Regulations for Bangladesh Championship League
    • DFA
    • STATUTES of DISTRICT FOOTBALL ASSOCIATION
  • Tournaments
    • International
      • Men's
        • SAFF Championship
        • AFC U-19 Championship 2012 Qualifiers
        • 3rd Bangabandhu Gold Cup 2014
        • Bangabandhu Gold Cup 2016
      • Women's
    • Domestic
      • Men's
        • Proffessional League
          • Professional League Roll of Honour
          • Regulations of Bangladesh Premier League 2013-14
            • Regulations of Bangladesh Premier League 2013-14
          • Grameenphone Bangladesh Premier League 2012-13
          • Citycell B'desh League 09
          • Citycell B. League 2008
          • B. League 2006-07
          • GP B'desh League 10
            • Code of Conduct of Bangladesh League
            • Player Reg Form
            • Professional Player Reg Form
          • GPB Premier League 2011-12
          • Nitol TATA BPFL-2013-14
        • Super Cup
          • Citycell Super Cup 2009
          • Grameenphone Super Cup 2011
          • Bylaws of GP Super Cup 2013
          • Super Cup 2013
        • Federation Cup
          • Roll of Honour
          • GP FC 2010
          • GP Fed Cup 2011
            • GP Fed Cup Fixture & Point Table
          • GP Federation Cup 2012 Bylaws
          • Fed Cup 14-15
          • GP Fed Cup-2012
          • Walton Fed Cup 2013
          • Walton Federation Cup 2016
        • Independence Cup
          • Independence Cup 2014
          • KFC Independence Cup 2016
      • Women's
        • Nat'l Women Football 2011
        • Inter Dist Women's Football Tournament - 2006
        • KFC National Women Super League 2012
      • Youth
        • JFA Cup 2011
        • Airtel U-18 Football Tournament 2014
      • School
  • Contact
  • Bangabandhu Gold Cup 2016
    • Bangababdhu Gold Cup at a Glance
    • BGC 2015 details

Federation Cup Bylaws 2012

Thursday, 18 October 2012 11:09
E-mail Print PDF

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন

বাফুফে ভবন, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০।

 

 

ফেডারেশন কাপ ২০১২ এর উপবিধি

 

 

ধারা-১ (টুর্নামেন্টের নাম) ঃ

এ টুর্নামেন্টের প্রাথমিক পর্ব “ফেডারেশন শীল্ড ২০১২” এবং চুড়ান্ত পর্ব “ফেডারেশন কাপ ২০১২” নামে অভিহিত হবে।

 

ধারা-২ (সংজ্ঞা) ঃ

ক)        ‘ফিফা’ বলতে বিশ্ব ফুটবল সংস্থাকে (ফেডারেশন অব ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল এসোসিয়েশন)-কে বুঝাবে।

খ)         ‘বাফুফে’ বলতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে বুঝাবে।

গ)         ‘টুর্নামেন্ট কমিটি’ বলতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক গঠিত কম্পিটিশন্স কমিটি (ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর জন্য) ও প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি (ফেডারেশন কাপ ২০১২ এর জন্য) কে বুঝাবে।

ঘ)         ‘কাপ’ বলতে এ টুর্নামেন্টের বিজয়ী ও বিজিতদের জন্যে প্রস্তুতকৃত ‘ট্রফি’কে বুঝাবে।

ঙ)         ‘উপ-কমিটি’ বলতে টূর্ণামেন্ট-এর কর্মকান্ড সুষ্ঠুভাবে নিষ্পন্ন করার জন্য টূর্ণামেন্ট কমিটি কর্তৃক গঠিত উপ-কমিটিকে বুঝাবে।

চ)         ‘দল’ বলতে এ টূর্ণামেন্টে অংশগ্রহণকারী ক্লাব বা সংস্থাকে বুঝাবে।

ছ)         ‘অবাঞ্ছিত’ বলতে স্টেডিয়ামের মাঠ, খেলোয়াড় লাউঞ্জ ও ভিআইপি প্যাভিলিয়নকে বুঝাবে।

জ)        ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ’ ও ‘বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লীগ’ বলতে বাফুফে পরিচালিত প্রফেশনাল লীগদ্বয়কে বুঝাবে।

 

ধারা-৩ (ব্যবস্থাপনা) ঃ

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক গঠিত প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি ‘ফেডারেশন কাপ ২০১২’ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে তবে বাফুফে কম্পিটিশন কমিটি ফেডারেশন কাপ ২০১২ এর প্রাথমিক পর্ব অর্থাৎ ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।

 

ধারা-৪ (প্রতিযোগিতার সময় ও স্থান) ঃ

এ টুর্নামেন্ট ঢাকা কিংবা বাফুফে কর্তৃক নির্ধারিত দেশের যে কোন স্থানে বছরের যে কোন সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারবে।

 

ধারা-৫ (টুর্নামেন্টে দলের অংশগ্রহণ) ঃ

বাফুফের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ও বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লীগে অংশগ্রহণকারী ক্লাব বা সংস্থা এ টুর্নাামেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন টূর্ণামেন্ট-এর স্বার্থে দেশ/বিদেশের অন্য যে কোন দলকে টুর্নামেন্টে অন্তর্ভূক্ত করার অধিকার সম্পূর্ণরূপে সংরক্ষণ করবে। 

 

(২)

 

ধারা-৬ (ট্রফি/ফেয়ার প্লে ট্রফি) ঃ

ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর বিভিন্ন ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন দলকে শীল্ড প্রদান করা হবে। ফেডারেশন কাপ-এর চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ দলকে যথাক্রমে চ্যাম্পিয়নশীপ ও রানার্স-আপ ট্রফি চূড়ান্ত খেলার দিন প্রদান করা হবে। ইহার পাশাপাশি টুর্নামেন্টের সুশৃঙ্খল দলকে ‘ফেয়ার প্লে’ ট্রফি প্রদান করা হবে। ‘ফেয়ার প্লে’ ট্রফি প্রদানের ক্ষেত্রে ফিফা/এএফসির নীতিমালা অনুসরণ করা হবে। এছাড়াও চ্যাম্পিয়ন দলকে ৫ লক্ষ টাকা, রানার্স আপ দলকে ৩ লক্ষ টাকা, কাপের সেরা খেলোয়াড়কে ২৫ হাজার টাকা, সর্বোচ্চ গোলদাতাকে ২৫ হাজার টাকা, দুটি সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলায় ‘ম্যান অব দি ম্যাচ’ ট্রফি, এবং ফেয়ার প্লে দলকে ‘ফেয়ার প্লে ট্রফি’ প্রদান করা হবে। 

 

ধারা-৭ (খেলোয়াড়দের রেজিষ্ট্রেশন ও অংশগ্রহণের যোগ্যতা) ঃ

ক)        বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ও বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লীগে রেজিষ্টার্ড অথবা উক্ত লীগ দুটিতে অংশগ্রহনকারী বিভিন্ন দলের পক্ষে তালিকাভুক্ত খেলোয়াড়গণ স্বস্ব দলের পক্ষে এই টূর্ণামেন্টে অংশগ্রহণ করবে। আমন্ত্রিত দলসমূহকে টুর্নামেন্ট শুরুর ৩ দিন পূর্বে (সর্বোচ্চ ৩০ জন এবং সর্বনিম্ন ২২ জন) খেলোয়াড়ের চূড়ান্ত তালিকা টুর্ণামেন্ট কমিটির নিকট পেশ করতে হবে। ফেডারেশন শীল্ড ও ফেডারেশন কাপে অংশগ্রহণকারী একটি দলের পক্ষে নিবন্ধিত কোন খেলোয়াড় উল্লেখিত প্রতিযোগিতাসমূহ চলাকালীন অংশগ্রহণকারী অন্য কোন দলের পক্ষে নিবন্ধিত হতে পারবে না। খেলার দিনে ৩০ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে থেকে ২০ জন খেলোয়াড় সম্বলিত তালিকা খেলা শুরুর অন্ততঃ ৩ (তিন) ঘন্টা পূর্বে (তিন কপি) টূর্ণামেন্ট কমিটি/রেফারীর কাছে পেশ করতে হবে। প্রয়োজনবোধে টুর্নামেন্ট কমিটি এ তালিকা উল্লেখিত সময়ের পূর্বে চেয়ে নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করবে।

খ)         বাফুফে কর্তৃক বরখাস্তকৃত বা শাস্তি প্রাপ্ত বা অন্য কোন সংস্থা/ফুটবল এসোসিয়েশন কর্তৃক শাস্তি প্রাপ্ত যা বাফুফে কর্তৃক অনুমোদিত এমন কোন খেলোয়াড় এ টুর্ণামেন্টের খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। করলে ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচিত হবে।

গ)         এ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের দলসমূহ সর্বোচ্চ ৭ (সাত) জন বিদেশী খেলোয়াড় নিবন্ধন করতে পারবে। নিবন্ধনকৃত বিদেশী খেলোয়াড়ের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ (চার) খেলোয়াড় খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে বিদেশী খেলোয়াড়ের নাম ক্লাব কর্তৃক দাখিলকৃত খেলোয়াড় তালিকায় (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ তালিকাভূক্ত এবং অন্যান্য দল কর্তৃক পেশকৃত সর্বোচ্চ ৩০ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে) টুর্নামেন্ট শুরুর ৩ দিন পূর্বে আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভূক্ত থাকতে হবে। বিদেশী খেলোয়াড়দের রেজিষ্ট্রেশন/অনুমতির ক্ষেত্রে ফিফা ও বাফুফের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে অংশগ্রহনকারী দলসমূহ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের জন্য বিদেশী খেলোয়াড় হিসাবে সংশ্লিষ্ট বিধি মোতাবেক নতুন নাম রেজিষ্ট্রিভূক্ত করতে পারবে এবং ফেডারেশন কাপের জন্য দাখিলকৃত বিদেশী খেলোয়াড়ের তালিকা প্রযোজ্য হবে না।

 

ধারা-৮ (দলের পোষাক) ঃ

টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলকে টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার তিন দিন আগে টূর্ণামেন্ট কমিটির বরাবরে ২ (দুই) সেট (মূল ও বিকল্প) খেলার ‘পোষাক’ রেজিষ্ট্রি করাতে হবে। ‘পোষাক’ বলতে খেলার জার্সি, শটস ও মোজাকে একত্রে বোঝাবে। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জার্সিতে সুস্পষ্টভাবে জার্সি নাম্বার উল্লেখ থাকতে হবে। এ নম্বরের আকৃতি ৯”Ñ১০” (২২৫Ñ২৫০ মিঃমিঃ) হতে হবে এবং কোনক্রমেই তালিকাভূক্ত খেলোয়াড়দের ‘জার্সি’ নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না। টূর্ণামেন্ট শুরুর আগে প্রত্যেক দলের ব্যবস্থাপকদের (ম্যানেজার) সাথে একটি সভা টূর্ণামেন্ট কমিটি কর্তৃক আয়োজিত হবে এবং ঐ সভায় প্রত্যেক দলকে তাদের পোষাকের (গোল কিপারসহ) মূল ও বিকল্প রং এক সেট করে নমুনা আনতে হবে। সেখানে অনুমোদিত ফিক্শ্চার অনুযায়ী প্রত্যেক দলের খেলায় কোন্ দল কি রং-এর পোষাক পরিধান করবে তা নির্ধারিত হবে। এ ব্যাপারে টূর্ণামেন্ট কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। রেজিষ্ট্রি বর্হিভূত জার্সি নাম্বার নিয়ে কোন দলের কোন খেলোয়াড় খেলায় অংশগ্রহণ করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় ও ক্লাবের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক

 

(৩)

 

ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে ক্লাবের বিরুদ্ধে ১০,০০০/= (দশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা যাবে। এক খেলোয়াড় কোন দলের হয়ে একই নাম্বারের জার্সি নিয়ে টুর্নামেন্টের সকল খেলায় অংশগ্রহণ করবে অন্যথায় খেলোয়াড় ও সংশ্লিষ্ট ক্লাবের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নাম্বার বিহীন জার্সি পরে কোন খেলোয়াড় খেলায় অংশগ্রহন করলে সে ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচিত হবে। 

 

ধারা-৯ (অন্তর্ভূক্তি ফি) ঃ

এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্যে প্রত্যেক দলকে অন্তর্ভূক্তি ফি বাবদ ২,০০০/= (দুই হাজার) টাকা বাফুফে হিসাব শাখায় জমা প্রদান করতে হবে।

 

ধারা-১০ (প্রতিযোগিতার বিধিমালা) ঃ

ক)        টুর্নামেন্টের খেলাসমূহ ফিফা কর্তৃক প্রণীত ও টূর্ণামেন্ট কমিটি কর্তৃক প্রণীত এবং বাফুফে কর্তৃক গৃহীত বিধি/উপ-বিধি মোতাবেক নিবিড়ভাবে পরিচালিত হবে।

খ)         সময়ে সময়ে ফিফা কর্তৃক প্রণীত ও জারীকৃত এবং বাফুফে কর্তৃক গৃহীত বিধিমালাসমূহ এ টুর্নামেন্টের জন্য প্রযোজ্য হবে। 

 

ধারা-১১ (প্রতিযোগিতার পদ্ধতি) ঃ

ক)        প্রতিযোগিতার পদ্ধতি ও ফিকশ্চার টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত হবে।

খ)         বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০১২-১৩ এ অংশগ্রহণকারী ১০ টি দল সরাসরি ফেডারেশন কাপ ২০১২ এ অর্থাৎ মূল পর্বের খেলায় অংশগ্রহণ করবে। বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ লীগ ২০১২-১৩ এ অংশগ্রহনকারী দলসমূহ ও আমন্ত্রিত অন্যান্য দলসমূহ বাফুফে কর্তৃক নির্দিষ্ট ভেন্যু/ভেন্যুসমূহে ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর খেলায় অংশগ্রহণ করবে। ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর প্রত্যেক ভেন্যুতে দলসমূহ ২ গ্রুপে বিভক্ত হয়ে রাউন্ড রবীন লীগ পদ্ধতির খেলা শেষে সেমি ফাইনাল ও ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেক ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন, রানার-আপ ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দল অর্থাৎ সর্বমোট ৩টি দল প্রতিযোগিতার মূল পর্বে উন্নীত হবে অর্থাৎ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের ১০টি দল এবং ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ হতে উন্নীত দলসমূহ ফেডারেশন কাপ ২০১২ এ অংশগ্রহন করবে। ফেডারেশন কাপে অংশগ্রহনকারী দলসমূহ ৪টি গ্র“পে বিভক্ত হয়ে খেলায় অংশগ্রহণ করবে এবং প্রত্যেক গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ দল (সর্বমোট ৮টি দল) কোয়ার্টার ফাইনাল খেলায় অংশগ্রহনের যোগ্যতা লাভ করবে।

গ)         ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর রাউন্ড রবীন লীগ পদ্ধতির খেলায় প্রত্যেক দল জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্র এর জন্য ১ পয়েন্ট করে অর্জন করবে। গ্র“প পর্বের খেলায় দল বা দলসমূহের পয়েন্ট সমান হলে গোল পার্থক্য দ্বারা সংশ্লিষ্ট দলসমূহের স্থান নির্ধারিত হবে এবং এর পরও যদি উক্ত দলসমূহের স্থান অভিন্ন বা সমান থাকে তবে এপর্যায়ে অধিক সংখ্যক গোল/অধিক জয়/দুই দলের মধ্যে খেলায় জয়লাভ করবে সে ভিত্তিতে তাদের অবস্থানের ক্রমমান নির্ধারণ করা হবে। এর পরেও যদি উক্ত দলসমূহের অবস্থান অভিন্ন বা সমান থাকে তাহলে টূর্ণামেন্ট কমিটি ‘টস’-এর মাধ্যমে দলের অবস্থানের ক্রমমান নির্ধারন করবে। উক্ত প্রতিযোগিতার অর্থাৎ ফেডারেশন শীল্ডের সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলা নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ ৯০ মিনিট অবধি অমিমাংসিত থাকলে সরাসরি টাইব্রেকারের মাধ্যমে খেলার জয় পরাজয় নির্ধারিত হবে।

ঘ)         ফেডারেশন কাপ গ্রুপ পর্বের খেলায় প্রত্যেক দল জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্র এর জন্য ১ পয়েন্ট করে অর্জন করবে। গ্র“প পর্বের খেলায় দল বা দলসমূহের পয়েন্ট সমান হলে গোল পার্থক্য দ্বারা সংশ্লিষ্ট দলসমূহের স্থান নির্ধারিত হবে এবং এর পরও যদি উক্ত দলসমূহের স্থান অভিন্ন বা সমান থাকে তবে এপর্যায়ে অধিক সংখ্যক গোল/অধিক জয়/দুই দলের মধ্যে খেলায় জয়লাভ করবে সে ভিত্তিতে তাদের অবস্থানের ক্রমমান নির্ধারণ করা হবে। এর পরেও যদি উক্ত দলসমূহের অবস্থান অভিন্ন বা সমান থাকে তাহলে টূর্ণামেন্ট কমিটি ‘টস’-এর মাধ্যমে দলের অবস্থানের ক্রমমান নির্ধারন করবে।

 

(৪)

 

ঙ)         ফেডারেশন কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বিজয়ী দল সেমি-ফাইনাল খেলায় অংশগ্রহণ করবে। ফেডারেশন শিল্ডের খেলায় পয়েন্ট কোনভাবেই ফেডারেশন কাপের খেলার পয়েন্টের সাথে যোগ হবে না।

চ)         নির্ধারিত সময় অবধি ফেডারেশন কাপের কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলা অমিমাংসিত থাকলে ৫ (পাঁচ) মিনিট বিরতি দিয়ে অতিরিক্ত ১৫+১৫=৩০ মিনিট খেলা অনুষ্ঠিত হবে। তবে অতিরিক্ত সময়েও কোন গোল না হলে অর্থাৎ অমিমাংসিত থাকলে টাইব্রেকারের মাধ্যমে খেলার জয় পরাজয় নির্ধারিত হবে। ফাইনালে বিজয়ী ও বিজিত দলকে যথাক্রমে ‘চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘রানার্স-আপ’ ঘোষনা করা হবে।

 

ধারা-১২ (খেলার স্থায়িত্ব) ঃ

টুর্নামেন্টের খেলা প্রতি অর্ধে ৪৫ মিনিট করে মোট ৯০ মিনিট এবং ১৫ মিনিট বিরতি থাকবে। কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলা নির্ধারিত সময় অবধি অমিমাংসিত থাকলে ৫ (পাঁচ) মিনিট বিরতি দিয়ে অতিরিক্ত ১৫+১৫=৩০ মিনিট খেলা অনুষ্ঠিত হবে; অতিরিক্ত সময়েও কোন গোল না হলে অর্থাৎ অমিমাংসিত থাকলে টাইব্রেকারের মাধ্যমে খেলার জয় পরাজয় নির্ধারিত হবে।  

 

ধারা-১৩ (স্পন্সর সম্পর্কিত) ঃ

বাফুফে ফেডারেশন কাপের জন্য স্পন্সর গ্রহণ করতে পারবে। প্রতিযোগিতার লোগো, স্পন্সরের নাম জার্সিতে ব্যবহারের ব্যাপারে বাফুফে বা টূর্ণামেন্ট কমিটি সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

 

ধারা-১৪ (আলো ও দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া) ঃ

ক)        টুর্নামেন্টের খেলা দিনে অথবা রাত্রে/সূর্যালোকে/ফ্লাড লাইটে/আংশিক ফ্লাড লাইটে অনুষ্ঠিত হবে। ফ্লাড লাইটে খেলা চলাকালীন সময় আলোর বিঘœ ঘটলে বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জন্য আলো নিভে গেলে ও প্রতিকুল আবহাওয়া/মাঠের ভিতরের বা বাহিরে গোলযোগের কারণে খেলা বন্ধ হলে রেফারী ৪০ (চল্লিশ) মিনিট পর্যন্ত সাময়িকভাবে খেলা বন্ধ রাখতে পারবেন। এরপরও যদি রেফারী প্রতিকুল পরিস্থিতির কারণে খেলা আরম্ভ করতে ব্যর্থ হন তবে তিনি শেষ বাঁশি বাজিয়ে খেলা স্থগিত ঘোষনা করবেন। উক্ত স্থগিত খেলা পরবর্তী দিবসে পুনঃ অনুষ্ঠিত হবে এবং পরবর্তী নির্ধারিত খেলাসমূহও ধারাবাহিকভাবে (বডিলি শিফ্ট) পরিবর্তিত হয়ে পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হবে। এই ধরনের খেলা যদি সেমি-ফাইনাল/ফাইনাল খেলা সম্পৃক্ত হয় তাহলে টূর্ণামেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হবে।

খ)         ফিক্শ্চারে নির্ধারিত খেলা অনুযায়ী কোন ক্লাব খেলোয়াড়দের অসুস্থতা বা আরোপিত শাস্তিস্বরূপ বা অন্য কোন কারণ দেখিয়ে পরবর্তী খেলাসমূহে অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানাতে পারবে না এবং এর ব্যতিক্রম ঘটলে উপ-বিধির ধারা ১৯(ক) উল্লেখিত শাস্তি এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

গ)         খেলোয়াড় বা দল বা সমর্থক কর্তৃক সৃষ্ট গোলযোগের কারণে খেলা বিঘিœত / ভন্ডুল হলে টুর্নামেন্ট কমিটি এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।

 

ধারা-১৫ (খেলোয়াড় বদলী)ঃ

কোন দল খেলার পূর্বে দাখিলকৃত ১৮ (আঠার) জন সম্বলিত খেলোয়াড় তালিকা হতে সর্বাধিক তিনজন খেলোয়াড়কে (অতিরিক্ত সময়সহ) খেলা চলাকালীন যে কোন সময়ে বদল করতে পারবে।

 

(৫)

 

ধারা-১৬ (রেফারী, সহকারী রেফারী ও ম্যাচ কমিশনার) ঃ

বাফুফে রেফারীজ কমিটি টুর্নামেন্টের প্রতি খেলায় রেফারী ও ম্যাচ কমিশনার নিয়োগের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে। বাফুফের প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটির চেয়ারম্যান/ডেপুটি-চেয়ারম্যান ফেডারেশন কাপের খেলাসমূহের গুরুত্ব অনুসারে রেফারীদের পারফরমেন্স মনিটরিং করতে পারবে। একইভাবে ফেডারেশন শীল্ডের খেলাসমূহের গুরুত্বানুযায়ী বাফুফে কম্পিটিশন্স কমিটি রেফারীদের পারফরমেন্স মনিটরিং করবে।

 

ধারা-১৭ (রেফারী/ম্যাচ কমিশনার রিপোর্ট) ঃ

প্রতি খেলা শেষে ৩ (তিন) ঘন্টার মধ্যে খেলা পরিচালনাকারী রেফারী ও ম্যাচ কমিশনার টূর্ণামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অথবা তাঁর মনোনীত প্রতিনিধির কাছে খেলার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দাখিল করবেন। এ নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে রেফারী/ম্যাচ কমিশনার রিপোর্ট দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপর্যুক্ত কারণ ব্যতীত বিলম্বে দাখিলকৃত কোন প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না।

 

ধারা-১৮ (টুর্নামেন্ট কমিটি)

ক)        বাফুফের দিক নির্দেশনায় কম্পিটিশন্স কমিটি ফেডারেশন শীল্ড ২০১২ এর খেলা এবং প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি ফেডারেশন কাপ ২০১২ এর খেলা পরিচালনার দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবে। লীগ কমিটি ফিক্শ্চার তৈরী, প্রতিবাদ নিষ্পত্তি, বিধি ও উপ-বিধিমালার ব্যাখ্যা এবং টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্ট অন্য যে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব পালন করবে। 

খ)         প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি টূর্ণামেন্ট সুষ্ঠুভাবে নিষ্পত্তি করার জন্য বিভিন্ন উপ-কমিটি গঠণ করবে, যথাঃ- ১) মাঠ উপ-কমিটি ২) বাই-লজ, ফিক্শ্চার ও ড্র উপ-কমিটি ৩) গেট, সিটিং ব্যবস্থা ও আইন শৃঙ্খলা উপ-কমিটি ৪) প্রকাশনা, প্রচার উপ-কমিটি এবং ৫) উদ্বোধনী ও সমাপনী উপ-কমিটি ৬) সুভ্যেনীর উপ-কমিটি  ৭) টিকেট সিস্টেম উপ-কমিটি ৮) ট্রফি এন্ড গিফট উপ-কমিটি। বাফুফে প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটির চেয়ারম্যান ও কম্পিটিশন্স কমিটির চেয়ারম্যান পদাধিকারবলে সকল উপ-কমিটির সদস্য থাকবেন। উপ-কমিটি সমূহ টূর্ণামেন্ট কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত সকল কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করবে।

 

ধারা-১৯ ঃ

ক)        রেফারীর নির্দেশ অমান্য করে যদি কোন দল খেলার নির্ধারিত সময় সমাপ্তির পূর্বে মাঠ পরিত্যাগ করে অথবা খেলতে অস্বীকার করে অথবা মাঠ পরিত্যাগ না করে খেলা চালানোর ব্যাপারে বাধা প্রদান করে অথবা খেলায় অংশগ্রহণ না করে মাঠে অবস্থান করে বা বিভিন্ন অজুহাতে খেলা শুরুর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, তাহলে ঐ দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিয়োজন করা হবে এবং পাশাপাশি উক্ত খেলায় প্রতিপক্ষ দলকে কমপক্ষে ২Ñ০ গোলে বিজয়ী ঘোষনা করা হবে। তবে খেলা বন্ধ হওয়ার সময় গোল পার্থক্য ২ গোলের বেশী হলে বেশী গোলেই প্রতিপক্ষকে বিজয়ী ঘোষনা করা হবে। এভাবে অভিযুক্ত দলকে এ টুর্ণামেন্ট হতে প্রাপ্ত সকল আর্থিক সুবিধা হতে বঞ্চিত করা হবে এবং অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী অভিযুক্ত দলসমূহকে ৫০,০০০/= (পঞ্চাশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানাও করা যেতে পারে। কোন দল প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কৃত হলে বা ওয়াক ওভার দিলে ঐ দলের সমাপ্ত সকল খেলার ফলাফল বাতিল হবে এবং দলটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেনি বলে নির্নীত হবে।

খ)         টুর্নামেন্টের খেলা চলাকালীন সময়ে খেলার আগে ও পরে খেলা, খেলার মাঠে, মাঠের বাহিরে ক্লাবের কর্মকর্তা, সদস্য ও খেলোয়াড়দের অসদাচরণের জন্য ক্লাবসহ সংশ্লিষ্ট ক্লাব কর্মকর্তাগণ দায়ী থাকবেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে খেলার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট দায়ী কর্মকর্তা/ব্যাক্তিকে মাঠে বা স্টেডিয়াম চত্বরে ‘অবাঞ্ছিত ব্যক্তি’ হিসাবে ঘোষনা করা যাবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/ব্যক্তি/ক্লাবের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

 

(৬)

 

গ)         কোন খেলার পূর্নাঙ্গ সময়ের মধ্যে কোন দলের তালিকা বহির্ভুত কোন কর্মকর্তা/ সমর্থক উক্ত খেলার ম্যাচ কমিশনার, দায়িত্বরত টুর্নামেন্ট প্রতিনিধির অনুমতি ব্যতিরেকে মাঠে প্রবেশ করে অথবা দলের সাথে বেঞ্চে বসে অথবা যে কোন ভাবে খেলায় বাধা সৃষ্টি করলে ঐ কর্মকর্তা / সমর্থক সাথে সাথে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হবে। উক্ত বিষয়ে রেফারী ও ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্টের ভিত্তিতে ডিসিপ্লিনারী কমিটি সংশ্লিষ্ট দলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে। 

ঘ)         যদি কোন ক্লাব বা দল নির্ধারিত খেলার নির্ধারিত সময়ে মাঠে উপস্থিত হতে ব্যর্থ হয় তাহলে সে ক্লাব/দল টুর্নামেন্ট হতে সরাসরি বাতিল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ দলকে ঐ খেলায় জয়ী ঘোষনা করা হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন ক্লাব/দল স্টেডিয়ামে উপস্থিত থেকেও রেফারী/সহকারী রেফারীর নির্দেশ উপেক্ষা করে খেলার মাঠে বিলম্বে প্রবেশ করে এবং তা যদি রেফারী/শৃঙ্খলা কমিটির রিপোর্টে উল্লেখিত থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ক্লাব/দলকে/দলসমূহকে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা পর্যন্ত আর্থিক জরিমানা করা যাবে।

ঙ)         যদি কোন ক্লাব বা দল খেলার পূর্ণ সময় অবধি খেলতে অসম্মতি জ্ঞাপন করে এবং খেলা শেষ হওয়ার আগে খেলার মাঠ পরিত্যাগ করে অথবা মাঠে অবস্থান করে রেফারীর আদেশ অমান্য করে খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকে বা খেলা পরিচালনায় প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে কোন প্রতিবন্ধকতা/বাধার সৃষ্টি করে তবে সে দল সে খেলার জন্য বাতিল বলে গণ্য হবে এবং সে খেলায় প্রতিপক্ষ দলকে পূর্ণ পয়েন্ট প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে মাঠে খেলায় রেফারী সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে পারবে।

চ)         যদি দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও আলোর অপর্যাপ্ততা বা মাঠের অনুপযুক্ততার অজুহাতে মাঠে উপস্থিত অংশগ্রহণকারী উভয় দল/ক্লাব রেফারীর আদেশ অমান্য করে খেলায় অংশগ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করে তাহলে ঐ খেলাটি বাতিল বলে গণ্য হবে। ফলশ্র“তিতে উভয় দলের খেলায় কোন পয়েন্ট পাবে না। অপরদিকে কোন ক্লাব মাঠে উপস্থিত হয়ে এককভাবে উল্লেখিত কারণসমূহের অজুহাতে রেফারীর আদেশ অমান্য করে খেলায় অংশগ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করে তাহা হলে ঐ খেলাটির পূর্ণ পয়েন্ট প্রতিপক্ষ ক্লাব/দলকে প্রদান করা হবে।

ছ)         কোন ক্লাব/দল বা উভয় ক্লাব/দল এই টুর্নামেন্টের কোন খেলায় ওয়াক-ওভার দিলে বা সমঝোতা বা পাতানো খেলায় অংশ নিলে এই উপ-বিধির ২৩ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জ)        টুর্নামেন্টে অংশগ্রহনকারী যে কোন দলের খেলোয়াড়/প্রশিক্ষক/কর্মকর্তা কর্তৃক মিডিয়ার নিকট টুর্নামেন্ট কমিটি, বাফুফে কর্মকর্তা, বাফুফে, ম্যাচ কমিশনার, রেফারী, সহকারী রেফারী ও ৪র্থ অফিসিয়ালের বিষয়ে যে কোন নেতীবাচক/বিদ্রুপাত্মক সমালোচনা করলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তজ্জন্য টুর্নামেন্ট কমিটি কর্তৃক আর্থিক জরিমানাসহ কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঝ)         অত্র বাইলজে উল্লেখিত যে কোন অপরাধের পুনরাবৃত্তির জন্য সংশ্লিষ্ট ক্লাব/দলকে পরবর্তী ফেডারেশন শিল্ড/ কাপে অংশগ্রহনের আমন্ত্রণ জানানো হবে না।

 

ধারা-২০ ঃ

এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী যে কোন দলের তালিকাভূক্ত কোন খেলোয়াড় অন্য দলের হয়ে এই টূর্ণামেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারবে না এবং এর ব্যতিক্রম ঘটলে উক্ত খেলোয়াড় ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচিত হবে। শুধুমাত্র ক্লাবের/ সংস্থার রেজিষ্ট্রিভুক্ত খেলোয়াড় এ টূর্ণামেন্টে তালিকাভূক্ত হতে পারবে। অবৈধ খেলোয়াড় কোন খেলায় অংশগ্রহণ করলে প্রতিপক্ষ দলের বিধিমতে প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে উহা প্রমানিত হলে প্রতিবাদকারী দলকে ২-০ গোলে বিজয়ী ঘোষনা করা হবে।

 

(৭)

 

ধারা-২১ ঃ

ক)        বাফুফে কর্তৃক গঠিত ডিসিপ্লিনারী কমিটি এ টুর্নামেন্টের ডিসিপ্লিনারী সংক্রান্ত বিষয়ে পূর্ণ দায়িত্ব পালন করবে। খেলায় ডিসিপ্লিন তথা শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোন সমস্যার সৃষ্টি হলে এ কমিটি অবশ্যই খেলা শেষ হওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে তা নিষ্পত্তি করবে এবং টূর্ণামেন্ট কমিটি বা ডিসিপ্লিনারী কমিটির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুদ্ধ দল, খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, রেফারী বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সিদ্ধান্ত পাওয়ার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বাফুফে আপিল কমিটির নিকট ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা অফেরতযোগ্য ফি দিয়ে আপিল করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে ফিফা বিধি মোতাবেক ডিসিপ্লিনারী কমিটি আপিলযোগ্য হলে ‘আপিলের’ ছাড়পত্র প্রদান করবে।

খ)         ‘ডিসিপ্লিনারী কমিটি’ খেলোয়াড়, ক্লাবের কর্মকর্তা ও সদস্য, দলীয় সমর্থক, রেফারী, সহকারী রেফারীদের অশোভন, উশৃংখল ও বিধি বহির্ভূত আচরণের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে এবং সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের নিমিত্তে টূর্ণামেন্ট কমিটিকে অবহিত করবে। শাস্তিমূলক ব্যবস্থাদি গ্রহণ করার সময় রেফারী/সহকারী রেফারীর রিপোর্ট বিবেচনা করবে এবং কমিটি প্রয়োজনবোধে যে কোন কর্মকর্তা/খেলোয়াড়/ দর্শক/ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য উপ-কমিটির রিপোর্ট বিশেষ বিবেচনায় আনতে পারবে।

গ)         উক্ত কমিটি সঠিক তথ্য উদঘাটনের স্বার্থে খেলার সাথে জড়িত যে কোন কর্মকর্তা, খেলোয়াড়, রেফারী, সহকারী রেফারী, ম্যাচ কমিশনার অথবা দর্শকদের প্রয়োজনে সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারবে।

ঘ)         মাঠে খেলা চলাকালীন সময়ে খেলার আগে বা পরে শৃংখলা ভঙ্গজনিত কোন ঘটনার ব্যাপারে ডিসিপ্লিনারী কমিটির সদস্য বা সদস্যবৃন্দের প্রতিবেদন এবং রেফারী কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিবেদন সিদ্ধান্তের ভিত্তি হিসাবে বিবেচিত হবে। এ ব্যাপারে রেফারী অথবা মাঠে উপস্থিত ডিসিপ্লিনারী কমিটির সদস্য কর্তৃক আদৌ কোন রিপোর্ট প্রদত্ত না হলে বা কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বাফুফের নির্বাহী কমিটির নূন্যতম ৩ জনের মৌখিক/লিখিত মতামতের ভিত্তিতে টূর্ণামেন্ট কমিটি বিধি মোতাবেক সিদ্ধান্তগ্রহণের জন্য ডিসিপ্লিনারী কমিটির নিকট প্রেরণ করবে।

 

ধারা-২২ (অপরাধ ও শাস্তি) ঃ

নিম্নলিখিত অপরাধের জন্য ডিসিপ্লিনারী কমিটি নিম্নরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ঃ

 

ক)        অপরাধ ঃ

            কোন খেলায় যদি কোন খেলোয়াড় রেফারী কর্তৃক লালকার্ড প্রদর্শিত হন Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি তার দলের পক্ষ হয়ে পরবর্তী ১ (এক) খেলার জন্য স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে। কিন্তু যদি তার অপরাধ গুরুতর হয় তবে ডিসিপ্লিনারী কমিটি অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে তাকে আরও অধিক খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত রাখতে পারবে বা আর্থিক জরিমানা করতে পারবে। যদি খেলাটি প্রতিযোগিতার শেষ খেলা হয় তা হলে এ শাস্তি পরবর্তী (লীগ খেলাসহ) সকল প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড় যে খেলা/খেলাগুলি হতে বিরত থাকার নির্দেশ পেয়েছেন সে খেলা/খেলাগুলি আরম্ভ হওয়ার পর যদি কোন কারণ বশতঃ সম্পন্ন না হয়, তাহলে শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড়দের জন্য খেলাটি/খেলাগুলি সম্পন্ন হয়েছে বলে বিবেচিত করা হবে।

 

(৮)

 

খ)         অপরাধ ঃ

টুর্নামেন্ট চলাকালীন সময়ে কোন খেলোয়াড়কে দু’টি ভিন্ন খেলায় মোট ২ (দুই) বার হলুদ কার্ড প্রদর্শন করা হলে উক্ত খেলোয়াড় পরবর্তী ম্যাচের জন্য সাসপেন্ড হবে।   

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি স্বাভাবিকভাবে তার দলের পরবর্তী খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবেন। শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড় যে খেলা হতে বিরত থাকার নির্দেশ পেয়েছে সে খেলাটি আরম্ভ হওয়ার পর যদি কোন কারণবশতঃ তা সম্পন্ন না হয়, তাহলে শাস্তিপ্রাপ্ত খেলোয়াড়ের জন্য উক্ত খেলাটি সম্পন্ন হয়েছে বলে গণনা করা হবে।

 

গ)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা খেলার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে অথবা খেলার পর রেফারীর সাথে অথবা কোন সহকারী রেফারীর সাথে খারাপ ব্যবহার বা অভদ্র আচরণ করেন Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি তার দলের পরবর্তী খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে তবে অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে শৃঙ্খলা কমিটির প্রদত্ত আরো অধিক শাস্তিও খেলোয়াড় এর জন্য প্রযোজ্য হবে।

 

ঘ)         অপরাধ ঃ

            কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা মাঠের ভিতরে বা বাইরে, খেলার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে বা খেলার পরে যদি রেফারীকে বা সহকারী রেফারীকে শারীরিকভাবে আঘাত করে Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা পরবর্তী ৬ (ছয়) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে। যদি এ আরোপিত শাস্তি ঐ দলের টূর্ণামেন্টে খেলার পরেও অবশিষ্ট থাকে তবে সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত খেলোয়াড়ের পরবর্তী প্রতিযোগিতা (লীগসহ) ক্ষেত্রে ইহা প্রযোজ্য হবে এবং ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে বাধ্য থাকবে। অপরাধের গুরুত্ব অনুসারে খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা শাস্তির মেয়াদ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। রেফারী যদি কোন কারণে লাল কার্ড দেখাতে অপারগ হন তবে তার রিপোর্টই খেলোয়াড়টির বিরুদ্ধে শাস্তি প্রদানের জন্য যথেষ্ট বিবেচিত হবে।

 

ঙ)         অপরাধ ঃ

            মাঠে কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা প্রতিপক্ষের কোন খেলোয়াড়কে খেলা আরম্ভ হওয়ার পূর্বে, খেলা চলাকালীন সময়ে বা খেলার পরে যদি শারীরিকভাবে আঘাত করে-

 

            শাস্তি ঃ

            সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়টি কমপক্ষে পরবর্তী ২ (দুই) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে এবং প্রয়োজনে ২০,০০০/= (বিশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। 

 

চ)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা তার ব্যবহার বা আচরণ বা অঙ্গভঙ্গি দ্বারা খেলার আইন বা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে Ñ

 

(৯)

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি পরবর্তী ১ (এক) খেলায় অংশগ্রহন হতে বিরত থাকবে। এরূপ ক্ষেত্রে রেফারী কোন কারণে তাকে লাল কার্ড দেখাতে অপারগ হলে তাঁর রিপোর্টই খেলোয়াড়টির বিরুদ্ধে শাস্তি প্রদানের জন্যে যথেষ্ট হবে। অপরাধের গুরুত্ব অনুসারে প্রয়োজনে তাকে আর্থিক জরিমানা করা হবে। এ আর্থিক জরিমানার পরিমান শৃঙ্খলা কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত হবে। 

 

ছ)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন ক্লাব কর্মকর্তা বা সমর্থক একক বা সম্মিলিতভাবে অবৈধভাবে খেলার ফলাফল প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন অথবা খেলার বিধি বহিঃর্ভূত আচরণ করেন Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            শৃঙ্খলা কমিটির ধারা ১৯(ক) ধারায় উল্লেখিত শাস্তি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারবে।

 

জ)        অপরাধ ঃ

            যদি কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা মাঠে অথবা মাঠের বাহিরে বাফুফে ও টূর্ণামেন্ট সংশ্লিষ্ট কোন কর্মকর্তার সাথে অভদ্র আচরণ করে অথবা অশালীন ভাষা ব্যবহার করে Ñ

 

            শাস্তি ঃ

খেলোয়াড়টি পরবর্তী ২ (দুই) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে এবং প্রয়োজনে আর্থিক জরিমানা করা যাবে।

 

ঝ)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন খেলোয়াড়/খেলোয়াড়রা যে কোন অপরাধের জন্য খেলা হতে বিরত থাকে এবং পরবর্তী খেলায় একই অপরাধ পুনরায় করে

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি পরবর্তী ৪ (চার) খেলায় অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকবে। যদি টুর্নামেন্টের কোন খেলা অবশিষ্ট না থাকে উক্ত শাস্তি পরবর্তী প্রতিযোগিতায় (টূর্ণামেন্টে/লীগে) প্রযোজ্য হবে।

 

ঞ)        অপরাধ ঃ

            যদি কোন রেফারী অথবা সহকারী রেফারী খেলার পূর্বে খেলা চলাকালীন সময়ে অথবা খেলার পরে তার কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয় Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            রেফারী অথবা সহকারী রেফারীকে সতর্ককরণ অথবা সাবধানতামূলক লিখিত চিঠি প্রদান করা হবে। যদি তারা কোন গুরুতর অপরাধ করে তাহলে, তাকে ১ (এক) বছর পর্যন্ত খেলা পরিচালনা হতে বিরত রাখা যেতে পারে। গুরুতর অপরাধের জন্য তাদের আরও অধিকতর শাস্তি দেয়া যেতে পারে। আরোপিত শাস্তি বাফুফের রেফারীজ কমিটির মাধ্যমে কার্যকর হবে।

 

(১০)

 

ট)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন দলের সমর্থক, সদস্য, কর্তকর্তা বা খেলোয়াড় বাফুফে কর্মকর্তা অথবা উহার যে কোন কমিটির সদস্য বা রেফারীর সাথে অশোভন উশৃঙ্খল আচরণ প্রদর্শন করে/তিরস্কার করেন Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            উক্ত দলটি ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে বাধ্য থাকবে এবং সংশ্লিষ্ট দায়ী ব্যক্তিকে অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ‘অবাঞ্ছিত’ বলে ঘোষনা করা হবে। ইহা ছাড়াও দেশের প্রচলিত আইনানুযায়ী উক্ত অপরাধের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

 

ঠ)         অপরাধ ঃ

            যদি উভয় দলের খেলোয়াড়, কর্মকর্তা কোন খেলার ফলাফলের উপর প্রভার বিস্তার অথবা উদ্দেশ্যে প্রণোদিত হয়ে অবৈধভাবে খেলা ভন্ডুল করতে সক্রিয় হয় এবং উক্ত কারণে খেলা আরম্ভ করা না যায় Ñ

 

            শাস্তি ঃ

            খেলাটির ভাগ্য/ফলাফল সম্পর্কে শৃঙ্খলা কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে এবং দায়ী খেলোয়াড়/কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানাসহ অন্যান্য শাস্তি প্রদান করবে।

 

ড)         অপরাধ ঃ

            কোন দল/দলসমূহ/খেলোয়াড়/কর্মকর্তা এই বিধিমালার পরিপন্থী অথবা খেলার অমর্যাদাকর/অসম্মানজনক এমন কিছু করে যাহা এই বিধিতে অন্যত্র উল্লেখ হয়নি-

 

            শাস্তি ঃ

            শৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশক্রমে টূর্ণামেন্ট কমিটি/বাফুফে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

 

ঢ)         অপরাধ ঃ

            যদি কোন দল/উভয় দল খেলার ফলাফলকে প্রভাবিত করার জন্য পাতানো খেলায় অংশগ্রহণ করে এবং পাতানো খেলা সনাক্তকরণ কমিটি কর্তৃক উহা বিবেচিত হয়

 

            শাস্তি ঃ

            পাতানো খেলা সনাক্তকরণ কমিটির সুপারিশক্রমে সংশ্লিষ্ট টুর্নামেন্ট কমিটি/বাফুফে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করবে।

 

ণ)         অপরাধ ঃ

            কোন খেলায় যদি কোন খেলোয়াড় রেফারী কর্তৃক ১ম বার হলুদ কার্ড প্রদর্শিত হওয়ার পর ২য় বার হলুদ কার্ড প্রদর্শনের পর লাল কার্ড প্রদর্শিত হয় অথবা ১ম বার হলুদ কার্ড প্রদর্শনের পর ২য় বার গুরুতর অপরাধের জন্য সরাসরি লাল কার্ড প্রদর্শিত হয়

 

            শাস্তি ঃ

            খেলোয়াড়টি তার ক্লাবের পক্ষে পরবর্তী ১ (এক) খেলায় স্বাভাবিকভাবে অংশগ্রহণ হইতে বিরত থাকবে কিন্তু যদি তাহার অপরাধ গুরুতর হয় তবে ডিসিপ্লিনারী কমিটি সেই অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে তাকে আরও অধিক খেলায় অংশগ্রহণ হইতে বিরত রাখতে পারবে। শাস্তিপ্রাপ্ত খেলোয়াড় যে খেলা/খেলাগুলি আরম্ভ হওয়ার

 

(১১)

 

            পর যদি কোন কারণবশতঃ সম্পন্ন না হয়, তা হলে শাস্তি প্রাপ্ত খেলোয়াড়ের খেলা/খেলাগুলি সম্পন্ন হয়েছে বলে গণনা করা হবে। উল্লেখ্য, যে কোন খেলোয়াড়কে খেলা চলাকালীন সময়ে ১ম বার হলুদ কার্ড দেখানোর পর যদি পরবর্তী গুরুতর অপরাধের জন্য সরাসরি লাল কার্ড দেখানো হয় তাহলে খেলোয়াড়টির ১ম বার প্রদর্শিত হলুদ কার্ডটি বহাল থাকবে।

 

ত)         অপরাধঃ

            এ টুর্নামেন্টের কোন খেলায় অখেলোয়াড়চিত আচরণের জন্য যদি কোন ক্লাবের কোন খেলোয়াড়, কর্মকর্তা বা সংশ্লিষ্ট কেউ শাস্তি প্রাপ্ত হয় (লাল কার্ড ও অন্যান্য শাস্তিসহ) উক্ত শাস্তির মেয়াদকাল যদি টূর্ণামেন্টের খেলা চলাকালীন সময়েও সমাপ্ত না হয় তাহলে উক্ত খেলোয়াড়ের অবশিষ্ট শাস্তি বাফুফে/মফুলীক কর্তৃক পরিচালিত পরবর্তী খেলায় প্রযোজ্য হবে। তবে হলুদ কার্ড ধর্তব্যে আসবেনা।

 

থ)         অপরাধঃ

            খেলা চলাকালীন মাঠে সংশ্লিষ্ট সকল খেলোয়াড় ও ক্লাব কর্মকর্তাগণ কর্তৃক মোবাইল ফোন বা যে কোন ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশন্স ডিভাইস বহন করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। বহন করলে Ñ 

           

            শাস্তিঃ

            সংশ্লিষ্ট ক্লাব কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে স্টেডিয়াম বহিঃস্কার ও আর্থিক জরিমানাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। স্টেডিয়াম বহিঃস্কার ও আর্থিক জরিমানার পরিমান টুর্নামেন্ট কমিটি নির্ধারণ করবে।

 

 

ধারা-২৩ (পাতানো ম্যাচ) ঃ

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের প্রফেশনাল ফুটবল লীগ কমিটি কর্তৃক পাতানো খেলার জন্য নিম্নোক্ত জরিমানা ও পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।

ক)        পাতানো খেলা চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে বাফুফে পাতানো খেলা সনাক্ত করণ কমিটি দায়িত্ব পালন করবে। 

খ)         প্রতিটি খেলার ভিডিও ধারণ করা হবে।

গ)         ধারনকৃত ভিডিও এবং সংশ্লিষ্ট কমিটি কর্তৃক দাখিলকৃত রিপোর্টের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ম্যাচটি পাতানো বলে প্রমানিত হলে উক্ত ম্যাচ বাতিল করা হবে এবং অত্র বিধির ধারা ২২(ঢ) অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। উক্ত দল/দলদ্বয়সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানা ও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঘ)         পাতানো ম্যাচের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট টুর্নামেন্ট কমিটি/বাফুফে কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রকার আপীল গ্রহনযোগ্য নয়।

 

 

ধারা-২৪ (প্রতিবাদ) ঃ

ক)        কোন দল খেলা সম্পর্কে (শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়া) কোন প্রতিবাদ দাখিল করতে আগ্রহী হয় তা অবশ্যই খেলা শেষ হওয়ার দুই ঘন্টার মধ্যে লিখিতভাবে টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বরাবরে ২,০০০/- (দুই হাজার) টাকা অফেরতযোগ্য ফি-সহ আবেদন করতে হবে। 

খ)         প্রতিবাদ পত্র প্রাপ্তির পর টুর্নামেন্ট কমিটি ২৪ (চব্বিশ) ঘন্টার মধ্যে প্রতিবাদ নিষ্পত্তি করবে।

গ)         এ ব্যাপারে টূর্ণামেন্ট কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

 

(১২)

 

ঘ)         প্রতিবাদ পত্রের সাথে আবেদনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রমানাদি পেশ করতে হবে। প্রতিবাদ পত্র কোনভাবেই প্রত্যাহার করা যাবে না।

 

ধারা-২৫ ঃ

এ টুর্নামেন্ট কোন অবস্থাতেই যুগ্ম-চ্যাম্পিয়নশীপ পদ্ধতি থাকবে না।

 

ধারা-২৬ (উপ-বিধি সংশোধন) ঃ

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন-এ টুর্নামেন্ট যে কোন বিধি, উপ-বিধি সংযোজন, বিয়োজন, সংশোধন ও পরিবর্তন করার পূর্ণ অধিকার সংরক্ষণ করবে।

 

ধারা-২৭ (কমিটির সিদ্ধান্ত) ঃ

টুর্নামেন্ট কমিটি বা শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত অংশগ্রহণকারী দলের উপর বাধ্যতামূলক হবে এবং ধারা ২১ এর (ক) অনুযায়ী শর্ত পূরণ করলে কোন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে। টুর্নামেন্ট কমিটির সভা ১/৩ সদস্যদের উপস্থিতিতে কোরাম পূর্ণ হবে।

 

ধারা-২৮ (মাঠে প্রবেশ প্রসঙ্গে) ঃ

অংশগ্রহণকারী দলের পক্ষে দাখিলকৃত তালিকা মোতাবেক শুধুমাত্র ২০ (বিশ) জন খেলোয়াড় এবং ৭ (সাত) জন কর্মকর্তা (দলের সহযোগী কর্মীসহ) মাঠে প্রবেশ করতে পারবে।

 

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ ও অন্যান্য সদস্যগণ অংশগ্রহণকারী কোন দলের পক্ষে অফিসিয়াল/কর্মকর্তা হিসেবে নিবন্ধিত হয়ে খেলাচলাকালীন সময়ে মাঠের টিম বেঞ্চে অবস্থান করতে পারবে না।   

 

ধারা-২৯ (বিধিমালার ব্যাখ্যা) ঃ

উপরোক্ত বিধিমালার ব্যাখ্যাকরণ বা বিধিমালায় উল্লেখিত হয়নি এমন কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদানের পূর্ণ ক্ষমতা টুর্নামেন্ট কমিটির এখতিয়ারভূক্ত থাকবে। এ ব্যাপারে উক্ত কমিটি কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে এবং কোন প্রকার প্রতিবাদ অগ্রাহ্য বলে বিবেচিত হবে।

 

 

 

 

 

            মোঃ আবু নাইম সোহাগ        

            ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক

            বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন।

 

Powered by BDwebTech
Copyright © 2011 Bangladesh Football Federation | All rights reserved.
servicio de cliente numero de telefono de fargo de los pozos http://1apotekonline.com/ Como hacer que un medico que traje